1. arif.arman@gmail.com : Daily Coxsbazar : Daily Coxsbazar
  2. dailycoxsbazar@gmail.com : ডেইলি কক্সবাজার :
  3. litonsaikat@gmail.com : ডেইলি কক্সবাজার :
  4. shakil.cox@gmail.com : ডেইলি কক্সবাজার :
  5. info@dailycoxsbazar.com : ডেইলি কক্সবাজার : Daily ডেইলি কক্সবাজার
কক্সবাজার জেলার ২৬ লক্ষ লোকের নিরাপত্তায় ১২শ পুলিশ - Daily Cox's Bazar News
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫, ০৫:৪৭ পূর্বাহ্ন
নোটিশ ::
ডেইলি কক্সবাজারে আপনার স্বাগতম। প্রতি মূহুর্তের খবর পেতে আমাদের সাথে থাকুন।
সংবাদ শিরোনাম ::
কট্টরপন্থী ইসলামী দল হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ: এসএডিএফ কক্সবাজারের আট তরুণ তরুণীকে ‘অদম্য তারূণ্য’ সম্মাননা জানাবে ঢাকাস্থ কক্সবাজার সমিতি Job opportunity বিশ্বের সবচেয়ে বড় আয়না, নাকি স্বপ্নের দেশ! আল-আকসা মসজিদে ইহুদিদের প্রার্থনা বন্ধের আহ্বান আরব লীগের পেকুয়ায় পুলিশের অভিযানে ৮০ হাজার টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার-১ পেকুয়ায় অস্ত্র নিয়ে ফেসবুকে ভাইরাল : অস্ত্রসহ আটক শীর্ষ সন্ত্রাসী লিটন টেকনাফে একটি পোপা মাছের দাম হাঁকাচ্ছেন সাড়ে ৭ লাখ টাকা ! কক্সবাজারের টেকনাফে র‍্যাবের অভিযানে ইয়াবাসহ আটক-১ নিউ ইয়র্কে মেয়র কার্যালয়ে শহীদ মিনার নির্মাণ নিয়ে কনসাল জেনারেলের আলোচনা

কক্সবাজার জেলার ২৬ লক্ষ লোকের নিরাপত্তায় ১২শ পুলিশ

ডেইলি কক্সবাজার ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় বুধবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১৬
  • ৩৬১ বার পড়া হয়েছে
Police-new-logo-dcকক্সবাজার জেলার লোকসংখ্যা প্রায় ২৬ লক্ষ। আর তাদের নিরাপত্তায় দায়িত্বে রয়েছে মাত্র ১ হাজার ১৯৮ জন পুলিশ। এর মধ্যে একজন পুলিশ সুপার, একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, ৬ জন সহকারি পুলিশ সুপার, ১৭ জন ওসি ও ৯০ জন এসআই, ৬৬ জন এএসআই ও কনস্টেবল হিসেবে ১০১৫ জন কর্মরত রয়েছে। তবে তাদের মধ্যে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ সহ ৮ টি উপজেলায় থানায় ও বিভিন্ন ফাড়িতে কর্মরত পুলিশের সংখ্যা মাত্র ৪৮৬ জন। বাকি ৭১২ জন পুলিশ রিজার্ভ হিসেবে পুলিশ লাইনে রয়েছে ।
কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)’র অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। এতে মাত্র ৩ জন পুলিশ কর্মরত রয়েছে। এরমধ্যে একজন ওসি, একজন এসআই ও একজন কনস্টেবল রয়েছে।
ডিবি’র ওসি মহসিন ভুঁইয়া জানান, পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ পেলে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করা সম্ভব।
সদর উপজেলার  সাড়ে ৪ লক্ষ লোকের নিরাপত্তার জন্য সদর থানা সহ ১ টি তদন্ত কেন্দ্র ও ২ টি ফাড়ি রয়েছে। আর এতে কর্মরত পুলিশের সংখ্যা মাত্র ৮০ জন । এর মধ্যে সদর থানায় এস আই ১১ জন , পিএসআই ৩ জন, এএসআই ৯ জন ও কনস্টেবল রয়েছে ২৮ জন। ঈদগাও তদন্ত কেন্দ্রে এসআই ২ জন, এএসআই ৩ জন ও ১৫ জন কনস্টেবল রয়েছে। শহর ফাড়িতে রয়েছে ১ জন টিএসআই, ২ এটিএসআই ও ৬ জন কনস্টেবল  এবং সৈকত পুলিশ ফাড়িতে মাত্র একজন কনস্টেবল রয়েছে। এছাড়া চৌফলদন্ডীবাসীর নিরাপত্তার জন্য সেখানে আরআরএফের একটি ক্যাম্প রয়েছে।
কক্সবাজার সদর থানার অপারেশন অফিসার আব্দুর রহিম জানান, সদর থানার আয়তন যেমন বিশাল তেমনি এখানকার অপরাধ প্রবণতা বেশী। সব দিক বিবেচনা করে এ থানার জন্য কমপক্ষে আরো ৫০ জন পুলিশ সদস্য দরকার।
রামুর সাড়ে ৪ লক্ষ লোকের নিরাপত্তার জন্য  দুটি ক্যাম্প সহ রামু থানা রয়েছে। তবে এতে কর্মরত পুলিশের সংখ্যা মাত্র ৬৩ জন। এর মধ্যে রামু থানায় এসআই ৭ জন, এএসআই ৫ জন কনস্টেবল রয়েছে ৩১ জন। আর হিমছড়ি ও গর্জনিয়া পুলিশ ফাড়িতে মোট ৩১ জন কনস্টেবল কর্মরত রয়েছে।
উখিয়ার প্রায় ২ লক্ষ লোকের নিরাপত্তার জন্য একটি ফাঁড়ি সহ একটি থানা রয়েছে। এতে কর্মরত পুলিশের সংখ্যা ৫৪ জন। এর মধ্যে উখিয়া থানায় ৫ জন এসআই, ৪ জন এএসআই ও ৩০ জন কনস্টেবল রয়েছে। থানা আওতাধীন ইনানী পুলিশ ফাড়িতে একজন এসআই সহ ১২ জন কনস্টেবল রয়েছে।
টেকনাফের প্রায় ২ লক্ষ ৩০ হাজার লোকের জন্য ৩ টি ফাঁড়িসহ একটি ক্যাম্প রয়েছে। তবে এতে কর্মরত পুলিশের সংখ্যা ৬৭ জন। এর মধ্যে টেকনাফ থানায় ৭ জন এসআই, ৮ জন এএসআই ও ৩৭ জন কনস্টেবল রয়েছে। এছাড়া ৩ টি ফাঁড়িতে ৫ জন করে কনস্টেবল রয়েছে।
চকরিয়ার প্রায় ৫ লক্ষ ৩০ হাজার লোকের নিরাপত্তার জন্য ৩ টি ফাঁড়ি ও একটি থানা রয়েছে। এতে কর্মরত রয়েছে ৬৭ জন পুলিশ। এর মধ্যে চকরিয়া থানায় ১২ জন এসআই, ৮ জন এএসআই ও ৩২ জন কনস্টেবল রয়েছে। এছাড়া  হারবাং ও রামুপুরা পুলিশ ফাঁড়িতে ২ জন এসআই ২৩ জন কনস্টেবল কর্মরত রয়েছে। তাছাড়া বদরখালিতে আরআরএফের একটি নৌপুলিশ ফাড়ি রয়েছে।
পেকুয়ায় প্রায় ২ লক্ষ লোকের নিরাপত্তার জন্য দুটি ফাঁড়ি সহ একটি থানা রয়েছে। এতে কর্মরত রয়েছেন ৫৭ জন পুলিশ। তৎমধ্যে পেকুয়া থানায় এসআই ৬ জন, এএসআই ৫ জন ও কনস্টেবল ২৮ জন রয়েছে। এছাড়া রাজাখালি ফাঁড়িতে একজন আর্ম সাব ইন্সপেক্টর ও ৮ জন কনস্টেবল রয়েছে। মাতামুহুরী ফাড়িতে ১০ জন কনস্টেবল।
কুতুবদিয়া উপজেলার প্রায় ২ লক্ষ লোকের নিরাপত্তার ৩০ জন পুলিশ রয়েছে। ওখানে কোন ফাঁড়ি নেই। এতে ৪ জন এসআই, ২ জন এএস আই ও ২২ জন কনস্টেবল কর্মরত রয়েছে।
এ বিষয়ে কুতুবদিয়া থানার ওসি অংসা থোয়াই জানান, আয়তনে ছোট হলেও কুতুবদিয়ার যোগাযোগ ব্যবস্থা অত্যন্ত খারাপ। তাই এখানকার দক্ষিণ ধুরুংয়ে একটি পুলিশ ফাড়ি দরকার ।
মহেশখালি উপজেলার ৪ লক্ষ লোকের নিরাপত্তায় একটি ফাঁড়ি, একটি ক্যাম্প ও একটি থানা রয়েছে। আর এতে কর্মরত পুলিশের সংখ্যা ৫১ জন। এরমধ্যে মহেশখালি থানায় ৫ জন এসআই,৪ জন এএসআই ও ২০ জন কনস্টেবল রয়েছে। এছাড়া কালারমারছড়া ফাঁড়ি ও মাতারবাড়ি ক্যাম্পে ২০ জন পুলিশ কর্মরত রয়েছে।
মহেশখালি থানার ওসি (তদন্ত) দিদারুল ফেরদৌস জানান, সাগর বেষ্টিত পাহাড়ি জনপদ মহেশখালি। এটি ভৌগলিকভাবেই অপরাধ প্রবণ এলাকা। এখানকার কালারমারছড়া ফাঁড়িটি তদন্ত কেন্দ্র করা দরকার। এছাড়া সোনাদিয়ায় একটি পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করা জরুরী।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2020 Dailycoxsbazar
Theme Customized BY Media Text Communications