গত ১৯ মার্চ ১৬ শেষ হল বিএনপির ষষ্ঠ কাউন্সিল ও সম্মেলন। সম্মেলনে চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ও ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দীতায় নির্বাচিত হলেও মহাসচিব,ও স্থায়ী কমিটি সহ পুরো কেন্দ্রীয় কমিটি গঠনের দায়ীত্ব পেয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া।অল্প কয়েক দিনের ব্যবধানে ঘোষিত হতে পারে কেন্দ্রীয় বিএনপির পূর্ণাংগ কমিটি। এবং আসন্ন এই কেন্দ্রীয় কমিটির গুরুত্বপুর্ণ পদে আসীন হতে যাচ্ছেন কক্সবাজার সদর রামু আসনের সাবেক এমপি,ও বিগত কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য লুৎফুর রহমান কাজল। অতিতে আন্দোলন সংগ্রামের মুল্যায়ন স্বরুপ এবং ভবিষ্যত রাজনীতির জন্য লুৎফুর রহমান কাজল চেয়ারপার্সন,তারেক রহমান, তথা কেন্দ্রীয় বিএনপির নীতি নির্ধারকদের সু নজরে আছেন লুৎফুর রহমান কাজল।কক্সবাজার পর্যটন রাজধানী হওয়ায় এবং যুগ্ন মহাসচিব দেশের বাইরে হওয়ায় কক্সবাজারের রাজনীতি সচল ও গতীশিল করার জন্যই লুৎফুর রহমান কাজল এমপি কে কন্দ্রীয় বিএনপি সুনজরে রেখেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলা বিএনপির নীতি নির্ধারকদের একজন জানান,লুৎফুর রহমান কাজল একজন খুব পরিশ্রমি,ত্যাগি,কর্মঠ নেতা। সে তৃণমুল থেকে কষ্ট করে আজ এই পর্যন্ত উঠ এসেছে।এবং বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পছন্দের একজন মাঠ কর্মী।
অনুসন্ধানী পর্যবেক্ষণে জানা যায়,যদি কেন্দ্রীয় বিএনপির যুগ্ন মহাসচিব,বেগম জিয়ার আস্থাভাজন সালাহ উদ্দীন আহমদ বিরোধীতা না করেন তাহলে লুৎফুর রহমান কাজল যুগ্ন মহাসচিব অথবা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকও মনোনীত হতে পারেন।অথবা তিনি সহ সাংগঠনিক ও অন্য কোন মুল্যবান সম্পাদকীয় পদে আসীন হতে পারেন।
কেন্দ্রীয় যুবদলের এক নেতা জানান,লুৎফুর রহমান কাজল কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতৃত্বে আসতে যাচ্ছেন এটা স্বাভাবিক।তবে তিনি কোন পদে আসবেন সেটা ম্যাডাম ও তারেক ভাই এর ওপর নির্ভর।তবে তিনি যে খুব গুরুত্বপুর্ণ পদে আসীন হচ্ছেন এটা বাস্তব।কারণ কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে যারা আসছেন তারা কেউ লুৎফুর রহমান কাজলের মত ত্যাগী ও মাঠকর্মী নই।তাই তিনি বড় কোন পদে আসলেও চমকের কিছুই নেই।