আগামী ২২ মার্চ টেকনাফ উপজেলায় ৬ ইউনিয়নে ইউপি নিবার্চন অনুষ্ঠিত হবে। নিবার্চনকে ঘিরে অধিকাংশ ইয়াবা ব্যবসায়ীরা নিবার্চনে প্রার্থী হয়েছেন। নির্বাচনের ব্যস্ততার মঝেও তাদের ব্যবসা থেমেনি। প্রতিযোগিতার মাধ্যমে চলেছে ইয়াবা পাচার ও ব্যবসা। প্রতিদিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নিকট ইয়াবা ধরা পড়ছে। স্থানীয় সূত্রে জানায়, নির্বাচনী ব্যয় মেটানোর জন্য এ ইয়াবা প্রার্থীরা ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। নিবার্চন অফিস সূত্রে জানায়, এবারের নিবার্চনে প্রতিটি ইউনিয়নের প্রায় ওয়ার্ডে ডজন ডজন প্রার্থী নিবার্চনে প্রতিদন্দিতা করছে। আবার অনেক ওয়ার্ডে ভোটারের চেয়ে প্রার্থীর সংখ্যা বেশী দেখা যাচ্ছে। এদের একটি মাত্র লক্ষ্য দীর্ঘ দিনের ঘৃণিত ইয়াবা নাম ঘুচানোর জন্য প্রার্থী হয়েছেন। যদি নিবার্চিত হয় তাহলে তার নামটা মেম্বার অথবা চেয়ারম্যান হিসেবে প্রকাশ পাবে। এ উদ্দেশ্য নিয়ে অনেকেই প্রার্থী হয়েছেন। এ ব্যাপারে এরা অনেক টাকার বাজেট নিয়ে মাঠে নেমে পড়বেন বলে স্থির করেছে। কিন্তু সচেতন ভোটারগণ দীর্ঘ দিন ইয়াবা ব্যবসায়ীর টাকার গরমে সুস্থ ও সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করতে পারেনি। তা ব্যলেটের মাধ্যমে জবাব দেবে বলে নাম প্রকাশে অনিশ্চুক অনেক ভোটারগণ জানিয়েছেন। টাকা দিয়ে সব কিছু করা যে, যায়না তা প্রমাণ হবে এ নিবার্চনে। কিন্তু ইয়াবা ব্যবসায়ী প্রার্থীরা তাদের অবৈধ টাকা দিয়ে ভোট ক্রয় করে নিবার্চিত হবেন সমাজের, এলাকার ও প্রশাসনের সম্মানি ব্যক্তি হবেন এক বুক আশা নিয়ে বসে রয়েছেন। এদিকে ভোটের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই ভোটারদের মনে বিগত ৫ বছরের খতিয়ান বিশ্লেষণ করে জনগণ, সমাজ ও এলাকার জনহিতকর কাজ করবে এ ধরনের প্রার্থীকে নিবার্চিত করে আনবেন এই আশায় বসে রয়েছি।