মহেশখালীতে আউশ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রণোদনা কর্মসুচির আওতায় কৃষকদের মধ্যে কৃষি উপকরণ বিতরণে (সার, বীজ ও সেচ সহায়তা বাবদ টাকার) ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্ণীতির অভিযোগ উঠেছে। ২৬ এপ্রিল সকাল ১০ টা থেকে উপজেলাস্থ কৃষি অফিসের বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।
মহেশখালী উপজেলার ৫০০ জন কৃষকের মাঝে কৃষি উপকরণ দেওয়ার কথা বলে কৃষি কর্মকর্তা মো.সামসুল আলম ও তার নিয়ন্ত্রিত কিছু এজেন্টের মাধ্যমে প্রতিজন (৫০০) কৃষকের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়েছে এবং ৫ জন-৫জন গ্রুপের ভুয়া নাম দিয়ে সার, বীজ ও সেচ সহায়তা বাবদ টাকা বিতরণে মোটা অংকের টাকা লেনাদেনা করেছে বলে জানিয়েছে ক্ষুদ ভুক্তভোগী কৃষকগন।
প্রতিজন কৃষককে ২০ কেজি ইউরিয়া সার, ডিএপি সার ১০ কেজি, এমওপি সার ১০ কেজি ও ৫ কেজি আউশ বীজ ধান এবং সেচ সহায়তা বাবদ নির্ধারিত প্রতিজন কৃষকের মোবাইল একাউন্টের মাধ্যমে ৪০০ টাকা বিতরণের কথা থাকলে ও তাতে ও অনিয়ম করেছে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কর্তৃপক্ষ।
সরকারী ভাবে সারা বাংলাদেশের ন্যায় মহেশখালী উপজেলার নির্ধারিত কৃষকের জন্য ১০ মেট্রিকটন ইউরিয়া সার, ৫ মেট্রিকটন ডিএপি সার, ৫ মেট্রিকটন এমওপি সার ও ২.৫০ মেট্রিকটন আউশ বীজ এবং সেচ সহায়তা বাবদ নির্ধারিত প্রতিজন কৃষকের মোবাইল একাউন্টে ৪০০শত করে টাকা প্রদান নির্ধারন রয়েছে।
এ ব্যাপারে কৃষি কর্মকর্তা মো.সামসুল আলম জানান, প্রতিজন কৃষকের জন্য সরকারী ভাবে যা বরাদ্ব রয়েছে তা সঠিক মত বিতরণ হয়েছে।