শুক্রবার সংস্থাটির এক বিবৃতিতে বলা হয় ‘এম ওয়াই ফিনিক্স’ নামের জাহাজটি এ অঞ্চলের দেশসমুহের কোস্টগার্ড, নেভি, স্থানীও এনজিও, বিশেষজ্ঞ ও গণমাধ্যমের সহায়তায় মানব পাচারকারীর খপ্পরে পড়া ঝুঁকিপূর্ণ সমুদ্রপথে বিদেশ গমনকারী অভিবাসীদের অবস্থান পর্যবেক্ষণ করবে এবং প্রয়োজনে তাদের খুঁজে বের করে উদ্ধার করবে। এমওএএস তাদের এ কাজে লম্বা দূরত্বের ড্রোন ব্যবহার করতে পারে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে।
সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস্টফার কেট্রিমবো এ প্রসঙ্গে বলেন আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে অভিবাসীদের জীবন রক্ষা করা এবং এমনকি একজন লোকের জীবন যদি আমরা রক্ষা করতে পারি তবে আমাদের এ মিশন সফল হয়েছে বলে আমরা মনে করবো।
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর বলেছে, ২০১৫ সালে অবৈধ ভাবে মানব পাচারকালে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মিলে ৩৭০ জন সমুদ্রে প্রাণ হারিয়েছেন।
ইউএনএইচসিআর বলেছে, একই বছরে পাচারকারীরা বিদেশে চাকরির লোভ দেখিয়ে এ অঞ্চলের বিভিন্ন দেশের ৩৩,৬০০ শরণার্থী ও অভিবাসীকে সমুদ্রপথে পাচার করেছে যাদের সিংহ ভাগই বাংলাদেশি ও মিয়ানমারের রোহিঙ্গা।