জীব বৈচিত্র্য ও উপকূলের পরিবেশ রক্ষায় সমুদ্র সৈকতে ৩৭০টি কাছিমের বাচ্ছা অবমুক্ত করা হয়েছে। হিমছড়ি জাতীয় উদ্যোন সহ ব্যবস্থাপনা কমিটির উদ্যোগে ক্রেল ও নেক্ম আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় রোববার সকাল ৭টায় রামুর পেচারদ্বীপ সমুদ্র সৈকত পয়েন্টে এসব কাছিমের বাচ্ছা অবমুক্ত করা হয়।
হিমছড়ি জাতীয় উদ্যোনের সহ-ব্যবস্থাপনার কমিটির সভাপতি এড. আয়াছুর রহমান বলেন, জীব বৈচিত্র্য ও উপকূলের পরিবেশ রক্ষায় কাছিম একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাণী। তাই কাছিম প্রজ্জনন বৃদ্ধি জন্য এনজিও সংস্থা ক্রেল ও নেক্ম আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় দীর্ঘ ৮ যাবত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের উপকূল থেকে কাছিমের ডিম সংগ্রহ করে তা ৬৫-৭০ দিন সংরক্ষণ করে বাচ্ছা ফোটানোর পরপরই সাগরে অবমুক্ত করা হয়। মহেশখালীর সোনাদিয়া পূর্ব পাড়া, রামুর পেচারদ্বীপ ও টেকনাফের শীলখালী, সেন্টমার্টিন দ্বীপের এ ধরণের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। আগামীতেও জীব বৈচিত্র্য ও পরিবেশ রক্ষায় এ ধরণের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
এদিকে কাছিমের বাচ্ছা অবমুক্ত করার সময় উপস্থিত ছিলেন হিমছড়ি বিট কর্মকর্তার ফখরুদ্দিন আহমেদ, ক্রেল সাইড অফিসার ফরহাদ আল মাহমুদ, জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মকর্তা আলম খান, ফিল্ড অফিসার ইউসুফ খান, আব্দুল লতিফ, সিরাজুল হক।