অপূর্ব সুন্দর লীলা ভূমি কুতুবয়িা দ্বীপটিতে অনেক দিন পরে হলেও বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন নজর পড়েছে। পর্যটন সম্ভাবনাময় অপার সুন্দর্য্যে দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়ার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান পরির্দশন করে পর্যটন কর্পোরেশন মহা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। গত এক সপ্তাহ জুড়ে কুতুবদিয়া দ্বীপে পর্যটন কর্পোরেশনের একটি প্রতিনিধি দল দ্বীপে মোটেল নির্মাণের উপযুক্ত স্থান পরিদর্শন শেষে পর্যটন কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষের নিকট একটি রির্পোট দাখিল করেন। এ রির্পোটের উপর ভিত্তি করে আজ বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান আখতারুজ্জামান খান কুতুবদিয়া পরিদর্শন ও উপজেলা প্রশাসন ,জনপ্রতিনিধি, গন্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে কুতুবদিয়া অফিসার্স ক্লাবে সন্ধ্যায় সতবিনিময় সভা রয়েছে। ফলে কুতুবদিয়ায় পর্যটন নগরী গড়ে উঠছে বলে পর্যটন বান্ধব ও উন্নয়নমনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুজন চৌধুরী সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন। ওইদিন কুতুবদিয়া দ্বীপের ঐতিহাসিক বাতিঘর,দেশের সর্ব বৃহৎ বায়ুবিদ্যুৎ পাইলট প্রকল্প, কুতুব আউলিয়ার মাজার,কুতুব শরীফ দরবার ও নান্দিনক সমূদ্র সৈকতসহ উপজেলা সদরে ইউএনও’র সৌন্দর্য বর্ধন প্রকল্প সিটিজেন পার্ক, আলোকময় লাইটিং,শহিদ মিনার চত্বরে বাংলাদেশের ইতিহাস সমৃদ্ধ বটতলাসহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান উঠে আসে। ইউএনও সুজন চৌধুরী জানান, দ্বীপে ঘুরতে আসা পর্যটকদের আবাসন সুবিধা তৈরি করতে পর্যটন মোটেল স্থাপনের জন্য জায়গা নির্বাচন করেছে পর্যটন কর্পোরেশন। তিনি কুতুবদিয়া উপজেলায় ইউএনও হিসেবে যোগদান করার পর পর্যটনের অপার সম্ভাবনা চোখে পড়ে শুরু করে দেন আকর্ষনীয় উপজেলার সুবিধা জনক স্থানে নান্দনিক সৌন্দর্য্য বর্ধনের জন্য সিটিজেন পার্ক। পর্যটন কর্পোরেশনে ইউএনও হিসেবে সাগরকন্য দ্বীপকে পর্যটনের আওতায় নেওয়ার জন্য বারবার পত্র যোগাযোগ করে আজ সফল হয়েছেন বলে কামনা করেন। এজন্য তিনি পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান আখতারুজ্জামান খান কবিরের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।