মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে এসে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২ টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট
উখিয়া উপজেলার বালুখালী ক্যাম্পে দুগ্রুপের সংঘর্ষে পাঁচ রোহিঙ্গা আহত হয়েছে। বুধবার দিনের বেলায় বালুখালী পানবাজার এলাকায় টয়লেট বসানোকে কেন্দ্র করে বিরোধের জের ধরে রাতে এ সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মিয়ানমার সহিংসতার পর বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যা এখন সাড়ে ৬ লাখের বেশী। এরই মধ্যে তৈরী হয়েছে নারী পাচারের কয়েকটি সিন্ডিকেটেও। তবে এবারের গন্তব্য কোন হোটেল-মোটেল জোন নয় সরাসরি প্রবাসে।
দেশি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সহায়তার পরিমাণ কমে আসায় রোহিঙ্গাদের মাঝে ত্রাণ বিতরণে পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে সরকার। বর্তমানে সাত লাখের বেশি নতুন রোহিঙ্গার জন্য প্রতিদিন ৫শ মেট্রিকটনের বেশি ত্রাণের
ধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা ও তাদের নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন বিষয়ে বাংলাদেশ নজিরবিহীন সংকটের মুখে পড়েছে। রোহিঙ্গা সমস্যার মূল উৎপত্তি মিয়ানমারে এবং এর সমাধান মিয়ানমারকে করতে হবে। গতকাল
কক্সবাজার শহরের টেকপাড়াস্থ একটি ভাড়া বাসা থেকে ১১জন রোহিঙ্গাকে আটক করেছে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমান আদালত। মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এসব রোহিঙ্গাদের আটক করা হয়। আটককৃতদের মধ্যে ৬ শিশু, তিনজন
নতুন করে আরো দুই লাখ রোহিঙ্গা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে আসছে! এমনই আগাম পূর্বাভাস দিয়েছে নিউ ইয়র্কভিত্তিক আন্তর্জাতিক ত্রাণ ও মানবিক সাহায্য প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটি (আইআরসি)। রাখাইনের সংঘাতপূর্ণ
কক্সবাজার শহর থেকে ৬৮ কিলোমিটার দূরে উখিয়ার থাইংখালী-২ ত্রাণশিবির। এই শিবিরের একপাশে খোলা মাঠে তাঁবু টানিয়ে চলছে রোহিঙ্গাদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধনকেন্দ্র। গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় কেন্দ্রের সামনে তিনটি পৃথক লাইনে
রোহিঙ্গাদের বাসা ভাড়া দেয়ার অপরাধে টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শাপলাপুরের তিন ব্যক্তিকে ৬ মাসের কারাদন্ড দিয়েছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় দুটি ভাড়া বাসা (কলোনী) থেকে ১৭১ জন রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করা
বাংলাদেশী পাসপোর্ট পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছে রোহিঙ্গা নারীরা। জালিয়াতির মাধ্যমে রোহিঙ্গা এসব মহিলাকে নিজের মেয়ে সাজিয়ে ভূয়া কাগজপত্র দিয়ে সহায়তা করছে অসাধু ও লোভী কতিপয় বাংলাদেশী নাগরিক। ইতিপূর্বে কয়েকদফা এরকম